top of page

Zakynthos , Greece , 2019

আমার আগের লেখায় সান্টোরিনি, গ্রীস র কথা তোমাদের শুনিয়েছি।এবার আমাদের গন্তব্য Zakynthos. তার আগে সান্তোরিনির গল্প আর একটু বলি।


ভৌগলিক দিক থেকে দেখতে গেলে সান্তোরিনির ইতিহাস অত্যাশ্চর্য। আগে এখানে আগ্নেয়গিরি ছিল। Eruption এ আদি সভ্যতা নষ্ট হয়ে যায়। ল্যান্ডমাস ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়ে চতুর্দিকে।যা পড়ে রয়েছে তাকে স্থানীও মানুষেরা বলে থেরা। আমাদের ভাষায় স্যান্টেরিনি। পাশের ছোট অন্চলের নাম থেরাসিয়া। খুব কম লোক থাকে এখানে। মাঝের আগ্নেয় গিরির নাম নিয়া কামেনি।ক্যামেনির মধ্যো বয়ে চলা জলই ক্যাল ডেরা।নীল জলের মধ্যো বয়ে চলবে আপনার ক্রুজ।উপরে খোলা নীল আকাশ আর নীচে অকুল জলরাশি।কুয়াশা ভেদ করে ক্যালডেরায়( ভলক্যানিক ক্রেটার) ঢুকতেই আস্তে আস্তে নজরে আসে রুপসী স্যান্টেরিনি। এই শহড়ের গল্প তবে থাক এই খানে। চলুন আমরা ঘুরে আসি আর এক রুপকথার রাজ্যো। জ্যাকিনথোস। সান্তেরিনি থেকে সোজা কোন ফ্লাইট যায় না। আথেন্স হয়ে যেতে হয়।



Santorini থেকে Athens মাত্র 25 mins র একটা ছোট্ট প্লেন যাত্রা। Athens থেকে Zakynthos একঘন্টা।আমরা ছিলাম lakinthos এ, Tsilivi বিচে র ওপরে একটা সুন্দর হোটেলে। দZakintosh গ্রীসের একটি বিখ্যাত Island, lonion Sea র ওপরে। এবং একটি বিখ্যাত holiday destination.



আমরা এখান থেকে পরের দিন একটা day trip নিয়েছিলাম। অসাধারন রুপসী Zakynthos, পান্না সবুজ জল কেটে কেটে একটি speed বোট এ করে আমরা এসে পৌছলাম, Navagio , Shipwreck beach এ।




Navagio beach বা Shipwreck beach কে' 'Smugglers Cove’ ও বলা হয়। গল্প আছে যে ভাঙা জাহাজ টি এখন ওখানে আছে ঐ টি নাকি smuggler দের ছিল। তবে এর সত্যা সত্যর কোন প্রমান নেই। খারাপ এবং ঝড়ো আবহাওয়ায় ঐ জাহাজ টি ভেঙ্গে পরে ১৯৮০ সালে। “Descendants of the Sun” বলে একটি বিখ্যাত কোরিয়ান ড্রামা তে এই বীচ টি সুন্দর ভাবে বর্ননা করা আছে।চাইনিজ এবং কোরিয়ান tourist দের কাছে তাই এই বীচ টি খুব প্রিয়। পৃথিবীর প্রথম দশটি বীচে র মধ্যো এই টি অন্যতম।



দিগন্তবিস্তৃত শান্ত ঘন নীল সাগরের জলোচ্ছাস , রেশম- মসৃন সোনালী বালুরাশি রৌদ্রকিরনে ঝিকমিক করছে। আমরা speed boat এ ঘুরে ঘুরে নীল জলে জল পরীদের মতো এই দেবভূমি দর্শন করতে লাগলাম। আমরা সেই সৌভাগ্যশালী, যারা দেবপম এই সাগর তটে নামতে পেরেছিলাম ।শুনেছি এখন আর সমুদ্রতটে নামতে দেওয়া হয় না। কারন ভূমিকম্প র জন্য পাশের পাহাড় থেকে অনবরত পাথর পরে বিচ এ।



এর পর আমরা পাহাড়ের ওপর এমন একটা viewpoint a গেলাম, যেখান থেকে ঐ একই বীচ নিচে দেখা যায়।কি অপরুপ সে দৃশ্য, বলার ভাষা নেই।



তবে এবার তো ফিরতে হবে কঠোর বাস্তবে। ফেরার সময় Athens হয়ে আমরা ফিরেছিলাম লন্ডনে। অনেকটা সময় নিয়ে তোমাদের ইতিহাসের সেই বিখ্যাত সম্রাট আলেকজান্ডারের দেশ গ্রীস র ভ্রমন কাহিনী শোনালাম। আথেন্সর গল্প আবার অন্য কোন সময়।🙏























Recent Posts

See All

Comments


Post: Blog2_Post

©2020 by Food and Travel Lover. Proudly created with Wix.com

bottom of page